মৌলভীবাজার পৌরসভা নির্বাচনে কে কত ভোট পেয়ে বিজয়ী হলেন

 

 

সাধারণ কাউন্সিলর:
১ নং ওয়ার্ডে ৫ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। কাউন্সিলর পদে সারথী পাল ১৬৪৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি শ্বাশত ব্রম্ম রনি পেয়েছেন ৮৪৩ ভোট। অপর প্রার্থীরা মোঃ ওয়াহিদ ৩২৮, শহীদ মিয়া ১৪৬, পারভেজ চৌধুরী ৫৯ ভোট পেয়েছেন। উক্ত ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে শতকরা ভোট পড়েছে ৩৯.৬৬ ভাগ।
২নং ওয়ার্ডে ২ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। কাউন্সিলর পদে মোঃ আসাদ হোসেন মক্কু ১১৩৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি মোঃ পিন্টু আহমদ ১০৮ ভোট পান। উক্ত ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে শতকরা ভোট পড়েছে ৩৬.৮২ ভাগ।

৩ নং ওয়ার্ডে ৩ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। কাউন্সিলর পদে মাহাম্মদ নাহিদ হোসেন ১০৯৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি মোঃ রাসেল আহমেদ পেয়েছেন ৮৪৪ ভোট। অপর প্রার্থী মোঃ রুবেল আহমদ পেয়েছেন ১০৩ ভোট। উক্ত ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে শতকরা ভোট পড়েছে ৩৭.৯৮ ভাগ।
৪ নং ওয়ার্ডে ৪ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। কাউন্সিলর পদে সালেহ আহমদ ৬৫৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি মনবীর রায় পেয়েছেন ৬১৯ ভোট। অপর প্রার্থীরা সুমেশ দাস জিষু ৩৭৪, মোঃ মতিউর রহমান মতিন ২৪। উক্ত ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে শতকরা ভোট পড়েছে ৪২.১৭ ভাগ।
৫ নং ওয়ার্ডে ৩ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। কাউন্সিলর পদে ফয়ছল আহমদ ৯৩৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি দেলওয়ার হোসেন পেয়েছেন ৯১৪ ভোট। অপর প্রার্থী মোঃ আবুল কাশেম ৪০ ভোট পেয়েছেন। উক্ত ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে শতকরা ভোট পড়েছে ৪৫.৫৪ ভাগ।
৬ নং ওয়ার্ডে ৩ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। কাউন্সিলর পদে মোঃ জালাল আহমদ ৮১৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি শামীম আহমদ পেয়েছেন ৭১৩ ভোট। অপর প্রার্থী মোঃ সাহিন মিয়া ২৮৫ ভোট পেয়েছেন ৫৯। উক্ত ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে শতকরা ভোট পড়েছে ৫২.২২ ভাগ।

৭ নং ওয়ার্ডে ৫ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। কাউন্সিলর পদে আনিছুজ্জামান (বায়েছ) ১০৯২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি সারওয়ার মজুমদার ইমন পেয়েছেন ৯৮০ ভোট। অপর প্রার্থীরা সহিদুল ইসলাম ৪২৬, মোঃ লাভলু আহমদ ৩৪৮, মোঃ জাকির হোসেন রাজা ১৬৫ ভোট পেয়েছেন। উক্ত ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে শতকরা ভোট পড়েছে ৪২.৫৩ ভাগ।
৮ নং ওয়ার্ডে ২ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। কাউন্সিলর পদে সৈয়দ সেলীম হক ১২৫১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি মোঃ সাজ্জাদ আহমেদ পেয়েছেন ৮১৬ ভোট পেয়েছেন। উক্ত ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে শতকরা ভোট পড়েছে ৪৮.৪৬ ভাগ।
৯ নং ওয়ার্ডে একক প্রার্থী থাকায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মোঃ মাসুদকে বিজয়ী ঘোষনা করা হয়।
সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর :
১ নং ওর্য়াড (১,২ ও ৩) ওয়ার্ডে ৫ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। নারী কাউন্সিলর পদে নাজমা বেগম ২৩২৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি শ্যামলী সুত্রধর পেয়েছেন ১৬৬৪ ভোট। অপর প্রার্থীরা নুরুন্নাহার ১৫৩৭, আছমা আক্তার ৫৪৬ ও রোববান বেগম ১৭ ভোট পেয়েছেন। উক্ত ৩ ওয়ার্ডে সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে শতকরা ভোট পড়েছে ৩৮.৫১ ভাগ।
২ নং ওর্য়াড (৪,৫ ও ৬) ওয়ার্ডে ২ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। নারী কাউন্সিলর পদে জাহানারা বেগম ৩০৫৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি শ্যামলী দাশ পুরকায়স্থ পেয়েছেন ২০৯৭ ভোট। উক্ত ৩ ওয়ার্ডে সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে শতকরা ভোট পড়েছে ৪৬.৪১ ভাগ।
৩ নং ওর্য়াড (৭,৮ ও ৯) ওয়ার্ডে ৩ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। নারী কাউন্সিলর পদে জিমি আক্তার ২০২৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি শিল্পী বেগম পেয়েছেন ১৯০০ ভোট। অপর প্রার্থী পারভীন আক্তার ১৭৯২ ভোট পেয়েছেন। উক্ত ৩ ওয়ার্ডে সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে শতকরা ভোট পড়েছে ৪২.০৮ ভাগ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *