করে নির্মাণ করা হয়েছে। মানুষ ও যানবাহন চলাচলের পাশাপাশি বৃষ্টি এলে পথচারীদের উঠানামাই খুব কষ্ট সাধ্য হওয়ায় সেতুটি অকেজো হয়েছে বলে জানান এলাকাবাসী।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতর (এলজিইডি) কর্তৃক বাস্তবায়িত ২০০৬-০৭ অর্থবছরে বাস্তবায়িত এ প্রকল্পের ব্যায় ধরা হয়েছে ৬ লক্ষ ৩৮হাজার ৭শত ১৫ টাকা।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বাগৃহাল, ডরিতাজপুরসহ ৫-৬টি গ্রামের কয়েক হাজার মানুষের চলাচলের রাস্থায় নির্মিত এসেতুঅকেজো হয়ে আছে। সেতুর কাছে বেষ্টনী দিয়ে ডালপালা ছড়িয়ে দেশীয় ফলজ চাষ করা হচ্ছে। এলাকাবাসীর দাবির প্রেক্ষিতে পরবর্তীতে এই সেতুর পাশে সংযোগ সড়কে আরেকটি নির্মিত সেতু ফাটল ধ গেছে সেটাও জরাজীর্ণ, যেকোন সময় বড় ধরনের কোনো দূর্ঘটনা ঘটতে পারে। সুপরিকল্পনা ছাড়াই তড়িগড়ি করে সেতু নির্মাণে রাষ্ট্রীয় অর্থ অপচয় করা হয়। না হলে সাধারণ মানুষ সুফল ভোগ করতো বলে সচেতন মহলের দাবী।

কুলাউড়ায় লাখ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত সেতুটি আজ পরিত্যক্ত
আব্দুল বাছিত খান : মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলার টিলাগাও ইউনিয়নের ডরিতাজপুর এলাকায় অপরিকল্পিত অবকাঠামোতে নির্মাণ করা হয়েছে সেতু। তাই সেতুটি কোন কাজেই আসছে না এলাকাবাসীর। বাগৃহাল থেকে ডরিতাছপুর গ্রামের মাঝ দিয়ে বয়ে গেছে ছোট একটি খাল। উভয় এলাকার বাসিন্দাদের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপনে প্রায় ১৪ বছর আগে খালটির ওপর নির্মিত হয় এসেতু। সড়কে সংযোগ ও যোগাযোগ অবকাঠামোর সাথে মিল না রেখে তড়িঘড়ি করে অত্যান্ত উঁচু ও সরু