মৌলভীবাজার প্রতিনিধি: কুলাউড়া উপজেলার ভাটেরা ইউনিয়নের একটি ফার্মে ঝুলন্ত লাশ দেখে পুলিশকে খবর দেন স্থানীয় লোকজন। সোমবার (২১ অক্টোবর) সকালে ইউনিয়নের হোসেনপুর এলাকায় এ ঘটনাটি ঘটে। তবে এটি পরিকল্পিত হত্যা বলে দাবী করছে পরিবারের লোকজন।
জানা যায়, ভাটেরা ইউনিয়নের হোসেনপুর এলাকার বাসিন্দা (সাবেক সচিব) মিকাইল সিপারের মালিকানাধীন চা-বাগান, ফিসারী, ফার্মের দেখাশোনা করতেন একই গ্রামের বীরেন্দ্র মালাকার সুকু। সোমবার ভোরে মিকাইল সিপারের ঘরের পিছনে চা-পাতা রাখার একটি সেডঘরে তার লাশ ঝুলে থাকতে দেখে সুকুে পরিবারকে খবর দেন পথচারীরা। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ পরিবার ও এলাকার লোকজন ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে বিষয়টি পুলিশকে জানানো হয়।
সুকু মালাকারের ভাই নান্টু মালাকার অভিযোগ করে বলেন, তার ভাইকে হত্যা করে ফার্মে এনে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে। তিনি দীর্ঘদিন থেকে মিকাইল সিপারের ফার্ম-ফিসারীসহ সবকিছুর দেখাশোনা করে আসছেন। কুচক্রীমহল তার কাছ থেকে অনৈতিক সুবিধা না পেয়ে তাকে প্রাণে মেরে ফেলছে। তারা এই ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চাচ্ছেন।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে স্থানীয় ওয়ার্ড সদস্য মোঃ মজিদ মিয়া জানান, সুকুু মালাকার খুবই ভালো মানুষ ছিলেন। এলাকায় কারো সাথে উনার বিরোধ ছিলোনা। তবে লাশের অবস্থা এবং মোবাইল, জুতা ও অন্যান্য দৃশ্য দেখে মনে হচ্ছে সুকু মালাকারকে কেউ হত্যা করে এখানে ঝুলিয়ে রেখেছে।
কুলাউড়া থানার ওসি (তদন্ত) আব্দুর রাজ্জাক বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করেছে। তদন্ত প্রতিবেদন আসলে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে। তবে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা যাচ্ছে, সুকু মালাকার আত্মহত্যা করেছেন। কারণ শরীরে কোন আঘাতের চিহ্ন নেই। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
জানা যায়, ভাটেরা ইউনিয়নের হোসেনপুর এলাকার বাসিন্দা (সাবেক সচিব) মিকাইল সিপারের মালিকানাধীন চা-বাগান, ফিসারী, ফার্মের দেখাশোনা করতেন একই গ্রামের বীরেন্দ্র মালাকার সুকু। সোমবার ভোরে মিকাইল সিপারের ঘরের পিছনে চা-পাতা রাখার একটি সেডঘরে তার লাশ ঝুলে থাকতে দেখে সুকুে পরিবারকে খবর দেন পথচারীরা। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ পরিবার ও এলাকার লোকজন ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে বিষয়টি পুলিশকে জানানো হয়।
সুকু মালাকারের ভাই নান্টু মালাকার অভিযোগ করে বলেন, তার ভাইকে হত্যা করে ফার্মে এনে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে। তিনি দীর্ঘদিন থেকে মিকাইল সিপারের ফার্ম-ফিসারীসহ সবকিছুর দেখাশোনা করে আসছেন। কুচক্রীমহল তার কাছ থেকে অনৈতিক সুবিধা না পেয়ে তাকে প্রাণে মেরে ফেলছে। তারা এই ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চাচ্ছেন।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে স্থানীয় ওয়ার্ড সদস্য মোঃ মজিদ মিয়া জানান, সুকুু মালাকার খুবই ভালো মানুষ ছিলেন। এলাকায় কারো সাথে উনার বিরোধ ছিলোনা। তবে লাশের অবস্থা এবং মোবাইল, জুতা ও অন্যান্য দৃশ্য দেখে মনে হচ্ছে সুকু মালাকারকে কেউ হত্যা করে এখানে ঝুলিয়ে রেখেছে।
কুলাউড়া থানার ওসি (তদন্ত) আব্দুর রাজ্জাক বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করেছে। তদন্ত প্রতিবেদন আসলে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে। তবে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা যাচ্ছে, সুকু মালাকার আত্মহত্যা করেছেন। কারণ শরীরে কোন আঘাতের চিহ্ন নেই। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।