এরপর পুলিশ, আনসার-ভিডিপি, স্কাউট, গার্লস গাইড, কাবস, শিশু কিশোর সংগঠন এবং স্কুল, কলেজ মাদ্রাসার ছাত্র/ছাত্রীরা বর্ণাঢ্য কুচকাওয়াজ ও শারীরিক কসরত প্রদর্শন করে। পরে মহিলাদের অংশগ্রহণে ক্রীড়ানুষ্ঠান এবং উপজেলা প্রশাসন ও সুধী একাদশের মধ্যে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
সকাল ১১ ঘটিকায় উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে ‘বীরমুক্তিযোদ্ধা ও শহিদ পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা ও ‘জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ ও ডিজিটাল প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহার’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সোনিয়া সুলতানা।
বাদ জোহর বিভিন্ন মসজিদে দোয়া ও সুবিধাজনক সময়ে অন্যান্য ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে প্রার্থনা অনুষ্টিত হয়। বেলা ২টায় কলেজ মাঠে অনুষ্টিত হয় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
বিকাল পৌনে ৫ঘটিকায় বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তি ও মুজিব বর্ষ উপলক্ষে “শপথ অনুষ্ঠান” অনুষ্ঠিত হয়।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক শপথ পাঠ অনুষ্ঠানে প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারী, জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, সামাজিক সংগঠন ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি, সাংবাদিক, ধর্মীয় নেতৃবৃন্দসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার হাজারো মানুষ অংশগ্রহণ করেন। এর পূর্বে ১৫ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় উপজেলার সকল সরকারি ভবন সমূহে আলোকসজ্জা করা হয়।